জেলা প্রশাসন, নোয়াখালী’র ফেইসবুক পেইজ DC Office, Noakhali এ ঈদের কেনাকাটায় ওজনে কারচুপি, ভেজাল পণ্য সরবরাহ ও গণ পরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধি সংক্রান্ত অভিযোগ জানান ভূক্তভোগীরা।
অভিযোগ আমলে নিয়ে আজ শনিবার (১জুন) দিনব্যাপী ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ রোকনুজ্জামান খান। আদালত পরিচালনায় সহযোগিতা করেন, দেবানন্দ সিনহা, সহকারী পরিচালক, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কার্যালয়, নোয়াখালী এবং বিএসটিআই, চট্টগ্রাম বিভাগীয় এর প্রতিনিধি মোঃ মামুনুর রহমান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করেন সুধারাম মডেল থানা, নোয়াখালী।
আদালত পরিচালনাকালে নতুন বাজার বাসস্ট্যান্ডে হিমাচল কাউন্টারে মূল্য তালিকা যথাযথ স্থানে টানানো না থাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৯ ধারায় ৩ হাজার টাকা অর্থ দন্ড, আর.পি চ্যালেঞ্জারর্সকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের জন্য একই আইনের ৩৯ ও ৪০ ধারায় ৬হাজার টাকা অর্থ দন্ড দেওয়া হয় এবং পাশের দুটি কাউন্টার খোলা থাকলেও দীর্ঘ সময়ে কাউন্টার মালিক কে খোঁজে পাওয়া যায়নি।
এ সময় রাস্তায় চলাচল করা হিমাচল, একুশে, লাল-সবুজ, বাঁধন, সুগন্ধা দ্রুতযানসহ বিভিন্ন যান বাহনের টিকেট যাচাই করা হয়। অপরদিকে সিএনজি-অটো রিকশা থামিয়ে যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং এ ক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে চালিত সিএনজি ও অটো রিকশা মালিকদের বেশি ভাড়া দাবী করতে দেখা যায়।
পরবর্তীতে সুপার মার্কেটের সামন, হাসপাতাল রোড, টাউন হল মোড় সোনাপুর সিএসজি স্ট্যান্ডে অভিযান চালিয়ে সিএনজি ও অটো রিকশা মালিকদের ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে সতর্ক করা হয়। সোনাপুরে স্থাপিত সবগুলো বাস কাউন্টার পরিদর্শন করা হয়।
সোনাপুর কাঁচা বাজারে মাংস বিক্রয়ে ওজনে কারচুপির অভিযোগের প্রেক্ষিতে বাহারের মাংস দোকানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে দেখা যায়, প্রতি কেজিতে মাংসে প্রায় ১০০ গ্রাম কম সরবরাহ করছেন এবং একই সাথে সেবাগ্রহণকারীদের নিম্নমানের ভেজাল সেবা প্রদান করছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ও স্বীকার করায় দোকানীকে ‘ওজন ও পরিমাপ আইন ২০১৮’ এর ২৯ বিধি লঙ্গনের দায়ে ৪৬ধারায় ১৫হাজার টাকা অর্থ দন্ড প্রদান করা হয় এবং একই সাথে ঐ দোকান থেকে ক্রয় করা নিম্নমানের পণ্যের টাকা গ্রাহকদের ফেরত প্রদান করিয়ে দেওয়া হয়।
কাঁচা বাজারের প্রায় প্রতিটি ডিজিটাল বাটখারা পরীক্ষা করা হয়।
সোনাপুর চৌরাস্তায় স্থাপিত সম্মুখের বিভিন্ন ফলের দোকানের ডিজিটাল বাটখারা পরীক্ষা করা হয়। পৌরবাজারে অভিযান চালিয়ে দেখা যায়, মাংস বিক্রয়ের সেবার মূল্য টানানো রয়েছে এবং সঠিক ওজনে মাংস বিক্রয় হচ্ছে। বাজারের ডিজিটাল বাটখারাগুলো পরীক্ষান্তে সঠিক পাওয়া যায় এবং ম্যানুয়েল বাটখারা না ব্যবহার করার জন্য দোকানীদের পরামর্শ দেওয়া হয়।
অনুমোদনবিহীন কসমেটিকস বিক্রয়ের আভিযোগের প্রেক্ষিতে, সুপার মার্কেটের কসমেটিকসের দোকানগুলোতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। এসময় এনজেল কসমেটিকস কে অনুমোদনবিহীন পণ্য রাখার অপরাধে ‘ওজন ও পরিমাপ আইন ২০১৮’ এর ২৪ বিধি লঙ্গনের দায়ে ৪১বিধিতে ১০হাজার টাকা জরিমানা দন্ড আরোপ করা হয়।
কাপড় পরিমাপে ‘গজ’ ফিতার ব্যবহার অনেক পুরনো হলেও ‘ওজন ও পরিমাপ আইন ২০১৮’ এর ২৮ বিধিতে মিটার ব্যতীত কাপড় পরিমাপ নিষেধ করা হয়েছে এবং এই বিধির লঙ্গনের দায়ে ৪৫ বিধিতে ম্যাচিং ফেয়ারকে ৫০০টাকা জরিমানা করা হয়। গজ ফিতায় কাপড় ক্রয় করলে প্রায় ৩.১৭৮ ইঞ্চি কাপড় কম প্রায় গ্রাহকগণ। এজন্য ভ্রাম্যমান আদালত চলাকালীন সময়ে সুপার মার্কেটের ৮টি কাপড়ের দোকান থেকে কাপড় মাপার গজ জব্দ করা হয়।
জনস্বার্থে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতে ৫টি মামলা পরিচালনা করে ৫জন ব্যক্তিকে ৩৪৫০০ টাকা জরিমানা দন্ড আরোপ ও আদায় করা হয়।
অভিযোগ থাকলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ যে কোন মাধ্যমে জেলা প্রশাসন, নোয়াখালীকে জানাতে অনুরোধ করা হয়ে। জনস্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অভিযোগ আমলে নিয়ে আজ শনিবার (১জুন) দিনব্যাপী ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ রোকনুজ্জামান খান। আদালত পরিচালনায় সহযোগিতা করেন, দেবানন্দ সিনহা, সহকারী পরিচালক, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কার্যালয়, নোয়াখালী এবং বিএসটিআই, চট্টগ্রাম বিভাগীয় এর প্রতিনিধি মোঃ মামুনুর রহমান। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহযোগিতা করেন সুধারাম মডেল থানা, নোয়াখালী।
আদালত পরিচালনাকালে নতুন বাজার বাসস্ট্যান্ডে হিমাচল কাউন্টারে মূল্য তালিকা যথাযথ স্থানে টানানো না থাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৯ ধারায় ৩ হাজার টাকা অর্থ দন্ড, আর.পি চ্যালেঞ্জারর্সকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের জন্য একই আইনের ৩৯ ও ৪০ ধারায় ৬হাজার টাকা অর্থ দন্ড দেওয়া হয় এবং পাশের দুটি কাউন্টার খোলা থাকলেও দীর্ঘ সময়ে কাউন্টার মালিক কে খোঁজে পাওয়া যায়নি।
এ সময় রাস্তায় চলাচল করা হিমাচল, একুশে, লাল-সবুজ, বাঁধন, সুগন্ধা দ্রুতযানসহ বিভিন্ন যান বাহনের টিকেট যাচাই করা হয়। অপরদিকে সিএনজি-অটো রিকশা থামিয়ে যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় এবং এ ক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে চালিত সিএনজি ও অটো রিকশা মালিকদের বেশি ভাড়া দাবী করতে দেখা যায়।
পরবর্তীতে সুপার মার্কেটের সামন, হাসপাতাল রোড, টাউন হল মোড় সোনাপুর সিএসজি স্ট্যান্ডে অভিযান চালিয়ে সিএনজি ও অটো রিকশা মালিকদের ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে সতর্ক করা হয়। সোনাপুরে স্থাপিত সবগুলো বাস কাউন্টার পরিদর্শন করা হয়।
সোনাপুর কাঁচা বাজারে মাংস বিক্রয়ে ওজনে কারচুপির অভিযোগের প্রেক্ষিতে বাহারের মাংস দোকানে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকালে দেখা যায়, প্রতি কেজিতে মাংসে প্রায় ১০০ গ্রাম কম সরবরাহ করছেন এবং একই সাথে সেবাগ্রহণকারীদের নিম্নমানের ভেজাল সেবা প্রদান করছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ও স্বীকার করায় দোকানীকে ‘ওজন ও পরিমাপ আইন ২০১৮’ এর ২৯ বিধি লঙ্গনের দায়ে ৪৬ধারায় ১৫হাজার টাকা অর্থ দন্ড প্রদান করা হয় এবং একই সাথে ঐ দোকান থেকে ক্রয় করা নিম্নমানের পণ্যের টাকা গ্রাহকদের ফেরত প্রদান করিয়ে দেওয়া হয়।
কাঁচা বাজারের প্রায় প্রতিটি ডিজিটাল বাটখারা পরীক্ষা করা হয়।
সোনাপুর চৌরাস্তায় স্থাপিত সম্মুখের বিভিন্ন ফলের দোকানের ডিজিটাল বাটখারা পরীক্ষা করা হয়। পৌরবাজারে অভিযান চালিয়ে দেখা যায়, মাংস বিক্রয়ের সেবার মূল্য টানানো রয়েছে এবং সঠিক ওজনে মাংস বিক্রয় হচ্ছে। বাজারের ডিজিটাল বাটখারাগুলো পরীক্ষান্তে সঠিক পাওয়া যায় এবং ম্যানুয়েল বাটখারা না ব্যবহার করার জন্য দোকানীদের পরামর্শ দেওয়া হয়।
অনুমোদনবিহীন কসমেটিকস বিক্রয়ের আভিযোগের প্রেক্ষিতে, সুপার মার্কেটের কসমেটিকসের দোকানগুলোতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। এসময় এনজেল কসমেটিকস কে অনুমোদনবিহীন পণ্য রাখার অপরাধে ‘ওজন ও পরিমাপ আইন ২০১৮’ এর ২৪ বিধি লঙ্গনের দায়ে ৪১বিধিতে ১০হাজার টাকা জরিমানা দন্ড আরোপ করা হয়।
কাপড় পরিমাপে ‘গজ’ ফিতার ব্যবহার অনেক পুরনো হলেও ‘ওজন ও পরিমাপ আইন ২০১৮’ এর ২৮ বিধিতে মিটার ব্যতীত কাপড় পরিমাপ নিষেধ করা হয়েছে এবং এই বিধির লঙ্গনের দায়ে ৪৫ বিধিতে ম্যাচিং ফেয়ারকে ৫০০টাকা জরিমানা করা হয়। গজ ফিতায় কাপড় ক্রয় করলে প্রায় ৩.১৭৮ ইঞ্চি কাপড় কম প্রায় গ্রাহকগণ। এজন্য ভ্রাম্যমান আদালত চলাকালীন সময়ে সুপার মার্কেটের ৮টি কাপড়ের দোকান থেকে কাপড় মাপার গজ জব্দ করা হয়।
জনস্বার্থে পরিচালিত ভ্রাম্যমান আদালতে ৫টি মামলা পরিচালনা করে ৫জন ব্যক্তিকে ৩৪৫০০ টাকা জরিমানা দন্ড আরোপ ও আদায় করা হয়।
অভিযোগ থাকলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ যে কোন মাধ্যমে জেলা প্রশাসন, নোয়াখালীকে জানাতে অনুরোধ করা হয়ে। জনস্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।








0 Comments